![](https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEho3KkAZ2_HuTP3H-WAhyphenhyphen0CnGf9_1DnFangJjjFGquMzwbrYQYFrZ1NsXLtNzEjqo7J7KSfEmDfNTUHg2IL5d8I1XFoj5okYwcw654cgkvAJtzLHFLi8gq9NiZmnyb4QzYx3xiDRCFM7PZyyMo466xCqY6YRQ5ff4QxY4CREQlA3PmzDq4UwXda3vmueYQ/w640-h360/423717173_783785153778538_8287194404048093101_n.jpg)
ইউএস বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি (ইউএসবিসিসিআই) মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশের বাণিজ্যিক সম্পর্ক উন্নতি এবং অর্থনৈতিক সম্পৃক্ততা বৃদ্ধির জন্য নতুন পরিচালক পরিষদ গঠন করেছে।
দক্ষ ও অভিজ্ঞ ব্যবসায়ি, পেশাজীতি ও আর্ন্তজাতিক ব্যক্তিত্বের সমন্বয়ে গঠিত নতুন পরিচালক পর্ষদ চেম্বারের উন্নয়নে সুদুর প্রসাড়ি ভূমিকা রবখবে বরে সকলের বিশ্বাস। সময়োপেযোগি পদক্ষেপ গ্রহণের মাধ্যমে আগামীতে চেম্বারের সাথে সাথে চেম্বারের সদস্য কোম্পানীসমূহের উন্নয়নে অগ্রণি ভূমিকা পালন করবে।
বাংলাদেশ ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে বহুমাত্রিক বাণিজ্যিক সম্পর্ক বৃদ্ধি ও ব্যবসায়িক অংশিদারিত্ব বৃদ্ধি করতে ইউএসবিসিসিআই আরো কার্কর ভূমিকা পালন করবে। নব-গঠিত পরিচালক পরষদ তার যুগান্তকারী কর্মসূচি গ্রহণ ও বাস্তবায়নের মাধ্যমে চেম্বার সংশ্লিষ্ট সকলের মঙ্গল নিশ্চত করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করা হয়।
নতুন নেতৃত্বের নতুন যুগ
নতুন নেত্রীত্বের হাত ধরে ইউএসবিসিসিআই প্রবাসি বাংলাদেশী সম্প্রদায়কে যুক্তরাষ্ট্রের মূলধারায় সম্পৃক্ত হতে সহায়তা করবে বলে আমাদের বিশ্বাস। নিজেদের ব্যবসায়িক উন্নতি ও সামগ্রিক অগ্রগতির পথে নতুন পরিচালক পর্ষদের উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখার সুযোগ তৈরী করতে ইউএসবিসিসিআইকে আরো কার্যকর কর্মসূচি বাস্তবায়ন করতে হবে।
পরিচালক পরিষদের প্রধান উএসবিসিসিআই এর প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি মোঃ লিটন আহমেদ, উদ্বিগ্নতার সাথে বলেন, “আমরা যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশ বাণিজ্যিক সম্পর্কের ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ ক্ষণে দাঁড়িয়ে আছি, এবং আমি পুরোপুরি নিশ্চিত যে আমাদের নতুন পরিচালক পরিষদ ইউএসবিসিসিআইকে নতুন উচ্চতায় সমাসিন করবে। আমাদের সমগ্র অভিজ্ঞতা, যুগের চ্যালেঞ্জ এবং সুযোগ সম্পর্কে গভীর জ্ঞানের সাথে, আমাদের সদস্যদের এবং আমাদের দুই জাতির মধ্যের অর্থনৈতিক সহযোগিতা নিশ্চিত করতে সক্ষম হবে।”
নতুন পরিচালক পরিষদের পরিচিতি:
১. মো. লিটন আহমেদ, সিইউ ও প্রেসিডেন্ট, ইউএসবিডি গ্রুপ এলএলসি, প্রেসিডেন্ট ও সিইও, ইউএস বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স এবং ইন্ডাস্ট্রি (ইউএসবিসিসিআই), তিনি যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যিক সম্পর্ক উন্নয়নে দীর্ঘ দিন যাবত অবদান রেখে চলেছেন। তিনি ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এবং ডিজিটাল মার্কেটিং এজেন্সি ইউএসবিডি ডিজিটাল সল্যুশন-এর প্রতিষ্ঠিাতা ও সভাপতি।
২. বখত রুম্মান বিরতীজ, ভাইস প্রেসিডেন্ট, ব্র্যান্ড মিনস বিজনেস-এর চিফ এক্সিকিউটিভ ও চিফ প্যাট্রন। ইউএস বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স এবং ইন্ডাস্ট্রি (ইউএসবিসিসিআই), তিনি একজন প্রখ্যাত প্রযুক্তিবিদ এবং স্কিলমেকার.অর্গ এর সিইও, তিনি ব্র্যান্ডমিনসবিজনেস.কম সহ অনেক গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগের প্রতিষ্ঠাতা।
৩. ফখরুল ইসলাম দেলোয়ার, ডিরেক্টর, ফাতিমা গ্রোসারি, ডিরেক্টর, ফখরুল ইসলাম দেলোয়ার একজন প্রখ্যাত সামাজিক কর্মী ও উদ্যোক্তা। নিউ ইয়র্কে জামাইকা বাংলাদেশ ফ্রেন্ডস সোসাইটির প্রতিষ্ঠাতা ও প্রেসিডেন্ট হিসাবে তিনি বহুল পরিচিত। ২০০০ সালের পর থেকে, তার নেতৃত্বে কুইন্সের বাংলাদেশী প্রবাসীরা সংজ্ঞবদ্ধ হয়।
৪. শেখ ফরহাদ, ইকোগ্রিন টেক্সট ইন্ক-এর প্রেসিডেন্ট এবং সিইও, ইকোগ্রিন টেক্সট এলএলসি, ২০১২ সাল থেকে পরিবেশগত প্রকল্পের জন্য একটি ভৌত প্রযুক্তিগত সমাধান তৈরিতে অবদান রেখে চলেছে। ইকোগ্রিন টেক্সট ১০০% পরিবেশ বান্ধব পণ্য উৎপাদন করে থাকে।
৫. আহাদ আলী, আহাদ এবং কো-এর প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও, আহাদ আলী একজন অভিজ্ঞ সিপিএ এবং ছোট ব্যবসার আয়কর ও শুল্ক পরামর্শক। তিনি এক দশকের বেশি সময় যাবৎ আহাদ এন্ড কো এর সিইও, যেখানে তিনি ২০ জন পেশাজীবির একটি দলের পরিচালনা করেন। তিনি আয়কর ও শুল্ক বিষয়ক পরামর্শ প্রদানে সামাজিব যোগাযোগ মাধ্যমে অত্যন্ত জনপ্রিয় একজন ব্যক্তিত্ব।
৬. ইসমাইল আহমেদ, ডিরেক্টর, আইরেকম-এর সিইও। জনাব ইসমাইল আহমেদ, গত ২০ বছরের বেশি সময় ধরে ব্যাংকিং ঋণ প্রদানে অভিজ্ঞ। তিনি সিটি এবং হ্যাব ব্যাংকে গুরুত্বপূর্ণ পদে নিয়োজিত ছিলেন। তিনি এখন আইরেকম এবং ক্রেফিনের সিইও, পাইলট এআই-ড্রিভেন সিআরই লেনডিং প্ল্যাটফর্ম পরিচালনা করেন।
৭. সামি কবির, ডিরেক্টর, গাইডেন্স রেসিডেনশাল এলএলসি-এর রিজিওনাল ম্যানেজার, সামি কবির একজন অভিজ্ঞ হাউজিং মর্টগেজ এক্সপার্ট, ইসলামিক ফাইন্যান্সে ২০ বছরের অভিজ্ঞ । গাইডেন্স রেসিডেনশালে উত্তর-পূর্ব রিজিওনাল ম্যানেজার হিসাবে, তিনি তার দলকে জাতীয় পর্যায়ে নেতৃত্ব দেন।
৮. শাফী চৌধুরী, ডিরেক্টর, ল- অফিস অব শাফী চৌধুরী, অ্যাটর্নি অ্যাট-ল। শাফী চৌধুরী, ইস্কিমিং, রিয়েল এস্টেট এবং সিভিল লিটিগেশনের দক্ষ। তিনি পিস বিশ্ববিদ্যালয় হতে পড়াশুনা শেষ করে বর্তমানে নিউ ইয়র্ক, ও নিউ জার্সিতে আইন পেশায় নিয়োজিত।
৯. মিলি এ ভূইয়া, ডিরেক্টর, তাকওয়া এন্টারপ্রাইজ, ডোমিনোস পিজা ফ্র্যাঞ্চাইজি – সিইও, মিলি ভূয়ান একজন দক্ষ উদ্যোক্তা, তিন দশকের অভিজ্ঞ ও পিজা ব্র্যান্ডের সফল ফ্র্যাঞ্চাইজী। এছাড়াও তিনি ১০ বছর ধরে কমার্শিয়াল এবং আবাসিক রিয়েল এস্টেটে বিনিয়োগকারী এবং অপারেটর হিসাবে পরিচিত।
১০. মাসুদ রানা তপন, ডিরেক্টর, সানম্যান গ্লোবাল এক্সপ্রেস কর্পোরেশন, প্রেসিডেন্ট এবং সিইও, সানম্যান গ্লোবাল এক্সপ্রেস কর্পোরেশন একটি বিখ্যাত মানি রিমিটেন্স কোম্পানি। উদ্ভাবন, গ্রাহকসেবা ও সামাজিত দায়িত্ব পালনে তিনি প্রসিদ্ধ।
১১. মো. খালিলুর রহমান, ডিরেক্টর, খালিল গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজ ইন্ক, প্রেসিডেন্ট, শেফ খালিলুর রহমান, একজন প্রখ্যাত রেস্টোরাঁ এবং নেতৃস্থানীয় সেফ। একাধিক সফল রেস্তোরাঁর সফল ব্যবসায়ি জনাব রহমানের নিজস্ব খালিল বিরিয়ানি হাউস নিউয়র্কে বিখ্যাত।
১২. রফিক খান, ডিরেক্টর, এভিএস রিয়েল এস্টেট ইউএসএ ইন্ক, প্রেসিডেন্ট, রফিক খান, তিনি ভিজ্যুয়াল ওয়ার্কস এবং গ্রাফিক ডিজাইনে দক্ষতা অর্জন করেন, এভিএস গ্রুপ ইউএসএ ইন্কের প্রেসিডেন্ট হিসাবে কর্মরত রয়েছেন। ২০১২ সালে নিউইয়র্কের ভিজ্যুয়াল সাইনেজ ইন্ডাস্ট্রির যাত্রা শুরু করেছিল তার প্রতিষ্ঠান এভিএস। ২০১৯ সালে তিনি রিয়েল এস্টেটে বিনিয়োগকারী এবং এজেন্ট হিসাবে সাফল্য অর্জন করেছেন।
১৩. মো. বদরদ্দুজ্জা সাগর, ডিরেক্টর, ট্যাক পারফিউম এলএলসি, প্রেসিডেন্ট, মিঃ সাগর একজন বহুমুখী উদ্যোক্তা যাঁর অধীনে বিভিন্ন সফল ব্যবসা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। তিনি আই হোপ ডিজাইন এর পরিচালক। ডিজাইন উদ্যোগের পাশাপাশি, সাগর ট্যাক পারফিউমস এলএলসি এর প্রেসিডেন্ট হিসাবে দায়িত্ব পালন করে আসছেন।