![মানিকগঞ্জে বাগদী কমিউনিটিতে গবাদী পশুর উন্নয়নে উঠান বৈঠকে স্বাবলম্ভী হওয়ার প্রত্যয় মানিকগঞ্জে বাগদী কমিউনিটিতে গবাদী পশুর উন্নয়নে উঠান বৈঠকে স্বাবলম্ভী হওয়ার প্রত্যয়](https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEj966NZwsxnOkxWu9h19RnwCPLrAqEzFYekjLUyYtNIuZ4lW_RX6sAMxGiZ4LDGM7-UyNGgkosJnCU5Y-lSK8v09LUGx3qCP-zDZpl1np-U9wvm6iXqq1mOiSOB4rckN4AY2EElE55M5eiFDYVyQu5ddn4o_jT2Xh-ANwuD9at9lPK-vHi2OcfFHSuW_f4B/s320/383123130_181860461602684_3305486885975429945_n.jpg)
মানিকগঞ্জে বাগদী কমিউনিটিতে গবাদী পশুর উন্নয়নে উঠান বৈঠকে স্বাবলম্ভী হওয়ার প্রত্যয়
মঙ্গলবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
মো. নজরুল ইসলাম: মানিকগঞ্জ প্রতিনিধি:
“বসত বাড়িতে গবাদি পশু পালন করি,স্বাবলম্ভী জীবন গড়ি’’ এই স্লোগানকে সামনে রেখে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জীবন মান উন্নয়নে বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা বারসিক দীর্ঘদিন ধরে কাজ করছে। তারই ধারবাহিকতায় আজ মানিকগঞ্জ ঘিওর উপজেলার পয়লা ইউনিয়নের শ্রীধরনগর গ্রামের বাগদী সম্প্রদায়ের মাঝে উপজেলা প্রাণী সম্পদ অধিদপ্তর ও বারসিক এর যৌথ আয়োজনে সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত পারিবারিক হাঁস-মুরগী, ছাগল-ভেড়া পালন ও রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা ও কৃমিনাশক বিষয়ক উঠান বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
উঠান বৈঠকে প্রধান সহায়কের ভূমিকা পালন করেন উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিসার ডাঃ পার্বতী পাল। আরো উপস্থিত ছিলেন ভেটেনারী ফিল্ড এসিসটেন্ট অমিত কুমার সরকার ও সৈয়দ হিজবুল্লাহ,পল্লী পশু ডাক্তার মো: রহিজ খান, বারসিক কর্মকর্তা সুবীর কুমার সরকার ও শ্যাময়েল হাসদা প্রমুখ।
প্রধান সহায়ক বলেন হাঁস-মুরগী, ছাগল-ভেড়ার রোগ নিরাময়ে নানামুখী কাজ করতে হবে। জলবায়ু পরিবর্তনে প্রান্তিক জনগোষ্ঠির ক্ষতি হচ্ছে আদিবাসিদের শক্তিশালী হতে সবাইকে যতœ সহকারে পারিবারিক ভাবে হাঁস-মুরগী, ছাগল-ভেড়া পালন করতে হবে। ‘সামনে শীতকাল আসছে, প্রাণী সম্পদগুলোর রোগ বেশি হবে, সেজন্য ভেড়া ও ছাগলগুলোকে সুরক্ষিত রাখতে ভ্যাকসিন দিতে হবে। আমাদের পক্ষ হতে পরামর্শ ও চিকিৎসার সার্বিক সহযোগিতা অব্যহত থাকবে। ১ মাস পর বিনামূল্য পিপিআর ভ্যাকসিন দেয়া হবে সবাই কে তাদের ছাগল ভেড়াকে টিকা দেবার পরামর্শ দেন। কর্মসূচি শেষে বাগদি জনগোষ্ঠির মাঝে প্রাণীদের চিকিৎসা পত্র , পরামর্শ ও কৃমিনাশক ঔষুধ প্রদান করা হয়।
বক্তারা আরো বলেন বাংলাদেশের জলবায়ু পরির্বতনে ক্ষতিগ্রস্থ আদিবাসী বাগদী জনগোষ্ঠীর সক্ষমতা শক্তিশালীকরণে আদিবাসী পাড়ার কৃষক পরিবারের প্রাণীদের নানা পরীক্ষা নিরীক্ষা করে চিকিৎসা পত্র ও কৃমিনাশক ঔষুধ প্রদানের ব্যবস্থা করলেই হবে না। আমাদের সেবার পাশাপাশি আপনাদের পরিশ্রম ও তদারকি আরো জোরদার করতে হবে।